৪১. বাংলা কথ্য ভাষার আদি গ্রন্থের নাম-
উত্তরঃ কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
৪২. শ্রীরামপুরের মিশনারিরা স্মরণীয় যে জন্য –
উত্তরঃ প্রথম বাংলা মুদ্রণ।
উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয়-
উত্তরঃ ১৪৯৮ সালে।
৪৩. বাংলাদেশ ভূখণ্ডে প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত—
উত্তরঃ রংপুরে, ১৮৪৭ সালে।
৪৪. বাংলা মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কৃত হয়—
উত্তরঃ ১৮০০ সালে।
৪৫. বাংলা অক্ষরের প্রথম নকশা তৈরি করেন-
উত্তরঃ চার্লস উইলকিন্স।
৪৬. বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক-
উত্তরঃ চার্লস উইলকিন্স ।
৪৭. ইয়ংবেঙ্গল’ আন্দোলনের প্রবক্তা-
উত্তরঃ ডিরোজিও।
৪৮. ইয়ংবেঙ্গল গোষ্ঠীর মুখপত্ররূপে যে পত্রিকা প্রকাশিত হয়-
উত্তরঃ ‘জ্ঞানান্বেষণ’ ও ‘এনকোয়েরার’।
৪৯. ‘ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ –
উত্তরঃ এর প্রতিষ্ঠা- ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে। ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ -এর প্রধান লেখক- কাজী আবদুল ওদুদ, আবুল হুসেন প্রমুখ।
৫০. মুসলিম সাহিত্য সমাজ’-এর মুখপত্র ছিল-
উত্তরঃ শিখা পত্রিকা (১৯২৭)।
৫১. বাংলা গদ্যসাহিত্যের উদ্ভব-
উত্তরঃ উনিশ শতকে/আধুনিক যুগে।
৫২. বাংলা গদ্যে প্রথম যতিচিহ্ন ব্যবহার করেন-
উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৫৩. বাংলা চলিত রীতির প্রবর্তক-
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী।
৫৪. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ—
উত্তরঃ ৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ ।
৫৫. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগ বিভাগ—
উত্তরঃ ৩টি।
৫৬. সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে যে কবির—
উত্তরঃ কাহ্নপা ।
৫৭. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন—
উত্তরঃ দোহাকোষ ।
৫৮. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়—
উত্তরঃ ১৯০৭ সালে।
৫৯. চর্যাপদ যে ছন্দে লেখা—
উত্তরঃ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে ।
৬০. যে কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন—
উত্তরঃ ভুসুকুপা ।
৬১. বাংলা সাহিত্যের আদি কবি—
উত্তরঃ লুইপা।
৬২. চর্যাপদের আবিষ্কারের কাল—
উত্তরঃ ১৯০৭ খ্রি.।
৬৩. চর্যাপদের আদি কবি—
উত্তরঃ লুইপা।
৬৪. ‘চর্যাপদে’ যার পদ সবচেয়ে বেশি—
উত্তরঃ কাহ্নপা।
৬৫. চর্যাপদে যতজন কবির পদ রয়েছে—
উত্তরঃ ২৪ জন।
৬৬. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন—
উত্তরঃ চর্যাপদ।
৬৭. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, চর্যাপদের ভাষা হচ্ছে
উত্তরঃ বঙ্গ-কামরূপী ।
৬৮. চর্যাপদ যে বাংলা ভাষায় রচিত এটি প্রথম প্রমাণ করেন—
উত্তরঃ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ।
৬৯. চর্যাপদের পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন
উত্তরঃ মুনিদত্ত।
৭০. বাংলা সাহিত্যের আদি গ্রন্থ ‘চর্যাপদ’-এর রচনাকাল –
উত্তরঃসপ্তম থেকে দ্বাদশ শতক
৭১. চর্যাপদে প্রাপ্ত পদের সংখ্যা—
উত্তরঃ সাড়ে ৪৬টি।
৭২. চর্যাপদের মূল নাম কী?
উত্তরঃ চর্যাচর্যবিনিশ্চয় ।
৭৩. চর্যাপদের পদকর্তা হিসেবে পাওয়া যায়—
উত্তরঃ মোট ২৩ জন, মতান্তরে ২৪ জনের পরিচয় ।
৭৪. চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদের রচয়িতা—
উত্তরঃ কাহ্নপা (১৩টি)।
৭৫. চর্যাপদের আধুনিকতম পদকর্তা—
উত্তরঃসরহপা অথবা ভুসুকুপা ।
৭৬. দ্ব্যর্থক, রূপকাত্মক ও অস্পষ্টতার জন্য চর্যাপদের ভাষাকে —
উত্তরঃ সন্ধ্যা ভাষা বা সান্ধ্য ভাষা বলে ।
৭৭. চর্যাপদের প্রাচীন বাঙালি কবি ছিলেন—
উত্তরঃ শবরপা ।
৭৮. প্রথম বাঙালি কবি হিসেবে পূর্ণাঙ্গ পদ রচনা করেন—
উত্তরঃ লুইপা।
৭৯. চর্যাপদকে ভাষার আদি নিদর্শন হিসেবে দাবি জানিয়েছে—
উত্তরঃ হিন্দি, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা-ভাষীরা ।
৮০. বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ’-এর আবিষ্কারক—
উত্তরঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
৮১. হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ প্রকাশ পায়—
উত্তরঃ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে ১৯১৬ সালে।
৮২. ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি —
উত্তরঃ মহামহোপাধ্যায়।
৮৩. ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ছিলেন—
উত্তরঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃত বিভাগের (১৮ জুন ১৯২১) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।